Hot Posts

6/recent/ticker-posts

Ad Code

শেরন সারলজবাগ: ভাবনা অনুশীলনের যাত্রাপথে…!

 


শেরন সারলজবাগ: ভাবনা অনুশীলনের যাত্রাপথে…!

লেখা: ত্রিরিস ডাইচ রোহরের,

ত্রাই সাইকেল

(আমেরিকান বৌদ্ধ পত্রিকা)

সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২৪।

১৯৭১ সাল।

 

১৮ বছর পূর্ণ হবার কিছুদিন আগেই শেরণ সারলজবাগ নিউইয়র্ক স্টেটের বাফোলো স্টেট ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী হিসেবেস্বাধীন অধ্যয়ন প্রকল্পএর অধীনে ভারতের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। এই সিদ্ধান্ত নেয়ার পেছনে যেটি ছিল, বাফোলো শহরে তিব্বতি ভাবনা শিক্ষক চৌগ্যয়ন তুরুংপা রিংপোচ বক্তব্য দিচ্ছিলেন  আর সারলজবাগ দেখতে যান তাঁকে। বক্তব্যের পর তিনি লিখিত প্রশ্ন আহবান করলেন, এবং সারলজবাগ যিনি কখনোই ভাবনা করেননি, তিনিও একটা প্রশ্ন লিখলেন।আমি লিখলাম, ‘আমিকিছুদিনের মধ্যে ভারতে যাচ্ছি ভাবনা শিক্ষা নিতে,’’- সেটাই মনে পড়ে সারলজবাগের।আপনি কি আমাকে বলবেন কোথায় আমি যেতে পারি?” স্তুপাকার প্রশ্নগুলো থেকে সেটা তুলে নিলেন।তিনি জোরে সে প্রশ্নটি পড়লেন,” তিনি (সারলজবাগ) বললেন আর মুহূর্তখানেক চুপ থাকলেন। এরপর তিব্বতি শিক্ষক বললেন, “আমার মনে হয়, এটাই উত্তম যে যাই ঘটুক না কেন সেটাকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুত থাকা ( I think, you had perhaps best follow the pretense of accident)

 


সেটা বলে সারলজবাগ হেমন্তের এক সকালে নিজের সোফায় বসা অবস্থায় হাসলেন, ঘরটি বেরে, মেসেসিউটসে। নানা গাছ গাছালির পথ ধরে যেতে হবেইনসাইট মেডিটেশান সেন্টারএর মধ্য দিয়ে গেলে, সহ-প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ১৯৭৬ সালে এটির প্রতিষ্ঠাকালে, সঙ্গে ছিলেন জ্যাক কর্নফিল্ড-যিনি এখন থাকেন ক্যালিফোর্ণিয়ায় নিজের প্রতিষ্ঠিতস্পিরিট রকহিল মেডিটেশান সেন্টারেআর যোশেফ গোল্ডস্টেইন- যিনি থাকেন সারলজবাগের পাশে আরেকটি ঘরে, আই এম এস লংলগ্ন। সারলজবাগ আবার বলা শুরু করলেন, তুরুংপা রিংপোচ দিলেন না কোন মানচিত্র, কোন নির্দেশিকা, কোন দিক নির্দেশনা, এমনকি বললেন না, ‘ঠিক আছে, আমার এক লামা বন্ধু পাহাড়ের চূড়ায় শিক্ষা দিতে অপেক্ষা করছে।কোন কিছুই তিনি বললেন না আর। এভাবেই আমার ভারতের দিকে যাত্রা।

যখন জিজ্ঞেস করলাম প্রথম বলা কথাটির অর্থ কি বুঝেছিলেন। বললেন, “নাহ! সেটা আমার কাছে তেমন অর্থপূর্ণ ছিল না। আমি ভেবেছি এটার অর্থ কি?! কিন্তু অবশ্যই তা বের করতে পারিনি। হয়তো বোঝাতে চেয়েছেন, একটা ঘটনা আরেকটা ঘটনার দিকে নিয়ে যাবে।

 

যখন সারলজবাগ বছরে, তাঁর পিতা মাকে ছেড়ে চলে যান। যখন নয় বছর বয়স, এক রাতে সোফায় বসা মায়ের মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ শুরু হলো, বাড়ীতে শুধু তারা দুজনেই ছিলেন, এবং, যদিও ছোট মেয়েটি ডাকতে পেরেছিলেন এম্বুলেন্স রক্তক্ষরণজনিত মৃত্যু হবার আগেই, কিন্তু সপ্তাহই বেঁচে ছিলেন মা। রক্তক্ষরণের রাতেই মায়ের সঙ্গে শেষ দেখা সারলজবাগের। কয়েক বছর পর বাবা- যাকে সারলজবাগ ভাবতেন না একজন সুদক্ষ ভালো মনের মানুষ- ফিরে এলেন- তাঁর দাদীমার সঙ্গে থাকছেন, এবং ছয় সপ্তাহ পর সেই পিতা নিজেকে আত্মহত্যা করতে চাইলেন অতিমাত্রায় ওষধ সেবন করে। এগার বছরের সারলজবাগ রাস্তা সংলগ্ন ছোট রাস্তায় দাঁড়িয়ে বেদনাময় হৃদয়ে তাকিয়ে থাকলেন, বাবাকে স্ট্রেচারে করে নিয়ে যাচ্ছে সাইকেট্রিকের কাছে। সেই যে গেলো তিনি আর কখনোই ফিরে আসেননি।

 

সারলজবাগের জীবনে যা ঘটে গেছে সেসবের একটি নিয়ে কেউ কোনদিন কখনো কথাবার্তা বলেনি: বেদনাদায়ক মা-বাবাকে হারানো এবং তার সঙ্গে আসা গভীর শোক, লজ্জা, দ্বিধা এবং নিজেকে ভালো না বাসা এসব নিয়ে।। হয়তো তারা কানাকানি করতো, কিন্তু তারা চুপ হয়ে যেতো যখন দেখতো আমি আসছি রুমে। শৈশবের সেসব ঘটনার ফলাফলে  সারলজবাগ নিজেকে জীবনের চলমানতা থেকে বিচ্ছিন্ন মনে হতো।অন্যদের কাছে জীবনের সবকিছুই খুব আনন্দের ছিল,” তিনি বললেন, “কিন্তু আমার জন্য নয়।

 

১৬ বছর বয়সে দাদীর সঙ্গে থাকা ম্যানহেটন থেকে বাফোলোতে চলে যান, এবং ১৭ বছর বয়সে পড়াশোনা শুরু করেন সেখানে এশিয়া অধ্যয়ন শ্রেণীতে, প্রথমবারের মতো শুনতে পান বুদ্ধের শিক্ষা সেখানেই।

শেষ পর্যন্ত, এখানেই,” তিনি বললেন, “ আমি প্রতীক্ষা করছিলাম কেউ একজন স্বীকার করবেন, বলবেন: জীবন দুঃখের অস্তিত্ব বিদ্যমান আর সেটা বলেছিলেন বুদ্ধ।সারলজবাগ শুনলেন বুদ্ধ বলেছেন যে কেউ বেঁচে থাকবে না- এমনকি শেরণ সারলজবাগও- দুঃখমুক্তির সম্ভাব্য পথও বিদ্যমান। সেই মুহূর্তে কিছু একটা জীবনে অগ্নি প্রজ্বলিত করে দিল।

বুদ্ধের দৃষ্টিতে দেখতে পাই দুঃখমুক্তির সম্ভাব্যতা ঠিক এমনই ছিল…….”

 সারলজবাগ তাকালো বাইরের জানালা দিয়ে আর বললেন, “…………কী অসাধারণ।

এবং কলেজের দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় তাঁর মনে এলো যে বৌদ্ধধর্মের ভাবনা তাঁকে দুঃখ থেকে মুক্তি দিতে পারবে। আর সেজন্যই ভারতে যেতেস্বাধীন অধ্যয়ন প্রকল্পেযোগ দিলেন, এবং জীবনে যাই আসুক সেটাকে গ্রহণ করতে রওনা দিলাম ভারতে, সর্বোচ্চ চেষ্ঠা করতে এবং খুঁজে পেতে বের হলেন একজন ভাবনা শিক্ষকের।

সারলজবাগ বলতে লাগলেন ১৯৭১ সালে বুদ্ধগয়ায় পৌঁছার গল্প। বোধিবৃক্ষের নীচে বুদ্ধ যেখানে বুদ্ধত্ব লাভ করেছিলেন তিনি বসলেন। সামনে ছিল একজন তিব্বতি ভিক্ষু। তিনি হলেন Kunu Rinpoche, দালাই লামার একজন শিক্ষক।যেহেতু আমি Kinu Rinpoche পরে বসলাম, গভীরভাবে অনুভব করতে লাগলাম আমার ভেতরে জাগিয়ে উঠছে আমার শৈশবের অবস্থাগুলো, নিজেকে সবসময় ভাবতাম আলাদা পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের চেয়ে যারা জীবনের কঠিন সংগ্রামে রত ছিল এবং কঠিন ছিল সেসবকে পরাজিত করা। মনে পড়ছিল নানাকিছু ঘেরা আমার বাবার দুটি চোখ যা তাঁর জীবনকে চালিত করছিল। তাঁর নিজস্ব স্বাধীনময় জীবনের সীমা। হাসপাতালেই সেই জীবনের ইতি হয়ে গেল। বুদ্ধের প্রতি পচণ্ড শ্রদ্ধায়, আমি চিন্তা করছিলাম, বোধিবৃক্ষের নীচে আমি এবং শিখতে পারবো কিভাবে দুঃখ থেকে মুক্তি পাবো। আমি অনুভব করছিলাম যেন সবকিছু মন থেকে চলে গেছে, শূন্যতাময় এবং কেউ পারবে না নিয়ে নিতে সেই আনন্দময় অবস্থাকে।

 

সারলজবাগ ভারতে গিয়ে কিছুদিন ঘুরছিলেন ভাবনা শিক্ষক পেতে, কিন্তু খুঁজে পাচ্ছিলেন না কোন শিক্ষক কিভাবে ভাবনা করতে হয় শিখতে। সবশেষে, একটা যোগ সম্মেলনে তিনি শুনতে পেলেন বুদ্ধগয়ায় ১০ দিনের ভাবনা অনুশীলন হবে, ভাবনা আচার্য এস এন গোয়েঙ্কা, যিনি বার্মায় বিদর্শন ভাবনা অনুশীলন করে তাঁর ভীষণ যন্ত্রণাদায়ক মাইগ্রেন থেকে মুক্তি পান। সারলজবাগ বুদ্ধগয়ায় গেলেন আর জীবনের প্রথম অনুশীলনে যোগ দিলেন। দেখা হলো সেই ভাবনা কোর্সে যারা পরবর্তীতে হয়ে যান দীর্ঘমেয়াদী বন্ধু সহকর্মী: জোশেফ গোল্ডস্টেইন, রামদাস, ডেনিয়েল গোল্ডম্যান, মিরাবাই বুশ কৃঞ্চাদাস।

আমি আমার মধ্যে অবাক কিছু আবিস্কার করলাম,” তিনি বললেন, “ঘরেফেরা এবং ধর্মময় জীবন সেখানেই হলো। আর যা কঠিন হলো করতে আমার মনকে একাগ্রতায় আনতে পারছিলাম না, এবং অস্বস্তিকর অনুভূতিগুলো চলে আসছিল, তবে আমি এসবকে ভালোবাসছিলাম। এটা ছিল ভালোবাসায় পড়ার মতো। আর আমি হঠাৎ করে সেখান থেকে সরে যাইনি। এর পরে তো আমি বিভিন্ন ধরনের স্মৃতি অনুশীলন করেছি বা আমি ধর্মকে দেখতে গিয়েছি বিভিন্ন পথে, কিন্তু সেই যে প্রথম অনুভূতি কখনো হারিয়ে যায়নি।

সারলজবাগ সেই ভ্রমণে ভারতে দেড় বছরের মতো থাকেন, বুদ্ধগয়ায় গোয়েঙ্কাজীর সঙ্গে থাকেন আরো বেশি দিন ভাবনা অনুশীলন করতে, এবং দেখা অধ্যয়ন করতে গিয়েছিলেন তিব্বতি শিক্ষক কালু রিংপুচে এবং ১৬তম কর্মপা রিগপে ডরজে অধীনে। কিন্তু থেরবাদের সহজ সরলতা তাঁকে আবার বুদ্ধগয়ায় ফিরে নিয়ে যায়। ভাবনা শুরু করলেন গোয়েঙ্কাজীর অধীনে এবং অনুশীলন শেষ করলেন মৈত্রী ভাবনার অনুশীলনের মধ্য দিয়ে। একটি বিষয় যেটি অনেক পশ্চিমা ভাবনা শিক্ষার্থীরা নিয়ে এসেছিলেন ভারতীয়, তিব্বতীয় এবং দক্ষিণ এশিয়া থেকে সেই ১৯৭০ সালের প্রারম্ভে, সেসব থেকে সারলজবাগ আলাদা ছিলেন। তিনি নিয়ে এসেছিলেন ধর্মের সুনির্দিষ্ট একটি বিষয়। তিনি একটি বিষয়কে জোর দিয়েছিলেন সেটি ছিল দুঃখ থেকে মুক্তি লাভের জন্য আর সেজন্য অন্যদেরকে প্রচুর ভাবনা শিক্ষা দেবার সামর্থ্যবান হতে হলে নিজের মধ্যে অসীম পরিমাণ মৈত্রীধর্ম থাকতে হবে। এমনকি সারলজবাগের চেয়েও যারা কম দুঃখে ভুগছে, বুদ্ধের মৈত্রী তাদের ওপর কাজ করে, তাদের নিজেদের হৃদয় এবং অন্য প্রাণীদের হৃদয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ঘটাতে পারে কোন ব্যতিক্রম ছাড়াই।

 

যেদিন সারলজবাগ বোধিবৃক্ষের নীচে বসেন, তিনি নিজে এক ব্রত গ্রহণ করেছিলেন: তিনি ব্রত গ্রহণ করেন মৈত্রীময় ভালোবাসাটা শিখবেন ঠিক যেভাবে বুদ্ধ ভালোবেসেছিলেন মৈত্রী দিয়ে।বুদ্ধের মতো মৈত্রী দিয়ে ভালোবাসা মানে হলো নিজেকেও ভালোবাসতে হবে,”-সে কথাটি বললেন নিজের থাকার ঘরে বসেই। “’এটি আসলেই কোন প্রশ্ন নয় যে শুধু, “ সকল প্রাণী সকল রকমের দুঃখ থেকে মুক্ত হোক’’’ আর হেসে বললেন “”আমাকে ছাড়া।এই মৈত্রীময় বাক্যে যিনি অনুশীলন করছেন তিনিও অন্তর্ভুক্ত। প্রশ্ন ছিল সেটি কিভাবে করা যাবে।‘”

 


সারলজবাগ ভারতে প্রথম ভ্রমণে দুই নারী শিক্ষকের সাক্ষাৎ পান, তাঁদের দুর্দশা-দুঃখকে দান আর মৈত্রীময় ভালোবাসা দিয়ে দূর করে ফেলেছিলেন। সেই দুজন সারলজবাগের জীবনে উদাহরণ হয়ে ধরা দেয়। প্রথম শিক্ষক হলেন দীপা মা (জন্ম চট্টগ্রাম), একজন ছোটখাটো ভারতীয় নারী, থাকতেন কলকাতায় সাধারণ মানুষের এলাকায় একমাত্র মেয়ের সঙ্গে। দীপা মা একসময় অসুস্থ হয়ে পড়েন, মৃত্যুর কাছাকাছি চলে যায় কারণ স্বামী দুই পুত্রের অকাল মৃত্যুর গভীর শোকে। সারলজবাগ বললেন, যখন কেউ একজন বললো দীপা মাকে, ভাবনা তাঁর জীবনকে বাঁচাতে পারবে, তিনি সেটাই করতে সিদ্ধান্ত নিলেন কারণ সেটাই উত্তম, ভাবনা কেন্দ্রে যাবার মতো সে শক্তিটুকুই ছিল মাত্র, সেখানে গিয়ে কিভাবে ভাবনা করতে হয় শিখতে। সারলজবাগ এই গল্পটার সঙ্গে তার মিল খুঁজে পান-যে পথে দীপা মা তার দুঃখকে ব্যবহার করেছেন নিজেকে দুঃখমুক্তির অনুপ্রেরণা হিসেবে এবং নিজে দুঃখমুক্তি লাভ করে অন্যদেরকেও দুঃখমুক্তিতে সাহায্য করেন। দীপা মা গভীর প্রেরণা সেটাই চাবিকাঠি যা সারলজবাগ বুঝেছিলেন।

দীপা মা এমন সামর্থ ছিল যে কারো দুঃখ-এমনকি প্রচণ্ড দুঃখকে মৈত্রী-করুণায় পরিবর্তন করে ফেলতে পারতেন।সারলজবাগ তাকিয়ে বললেন-“আমি তাঁর মতোই হবো, যখন আমি বড় হয়ে উঠবো।

 


এরপর সারলজবাগ দীপা মা বন্ধুর গল্পটি বললেন- সেই ভারতীয় নারীটিকে তাঁর শুশুড় বাধা দিচ্ছিলেন ভাবনা অনুশীলন না করতে।আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘কিভাবে আপনি সম্পাদন করেন যখন আপনাকে সেই প্রয়োজন সম্পাদন করতে হয় একজন ভাবনা শিক্ষক হয়ে?” এবং তিনি উত্তর দিলেন,  ‘আমি স্মৃতিমান হয়ে করি যখন চালগুলোকে রান্নার সময় নাড়ি।‘”

 

 সারলজবাগ তাঁর সবুজ চোখ দুটি নাড়িয়ে তাকালেন, ভ্রূগুলো উপরে উঠিয়ে হাসলেন। তিনি বললেন, “আমার মনে হয়, সেই সামর্থটুকুকে আমরা নিজেদের জন্য আয়ত্বে আনতে পারি কিন্তু আমরা সেটা করি না।

 

সারলজবাগ ১৯৭৪ সালে আমেরিকায় ফিরে আসেন পুরোপুরিভাবে, এসে বিদ্যালয়ের শিক্ষা সমাপ্ত করেন, এবং দীপা মা তাঁকে এভাবে বলেছিলেন যে সারলজবাগতুমি সত্যিকারভাবে দুঃখকে বুঝেছ।

 


দীপা মা: বিদর্শন সাধিকা, পুরো নাম: ননীবালা বড়ুয়া। জন্ম: ২৫ মার্চ ১৯১১, চট্টগ্রাম-মৃত্যু: সেপ্টেম্বর ১৯৮৯, কলকাতা।

শেরণ সারলজবাগ: আমেরিকান বিদর্শন শিক্ষক। জন্ম অগাস্ট ১৯৫২। সহ-প্রতিষ্ঠাতা Insight Meditation Center, Barre, Massachusetts state, US.

 

সূত্র: “To Love Abundantly: Sharon Salzberg’s Journey on the Path” Tri Cycle ম্যাগাজিনে প্রকাশিত লেখার ঈষৎ সংক্ষেপিত অনুবাদ।

ভাষান্তর:

রতন জ্যোতি ভিক্ষু,      

শ্রী পঞ্ঞাসিহে ভাবনা কেন্দ্র,

পামডেল, ক্যলিফোর্ণিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।

সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২৪।

Munindraji er pase Sharon. Sharon Salzberg Bidarsansadhika Dipa Ma Sharon o Dipa Ma Wrong: Sharon o Dipa Ma

Right: Sharon o Dipa

Post a Comment

0 Comments

Ad Code

Responsive Advertisement